জামালপুরে পিতা হত্যার দায়ে পুত্রের আমৃত্যু যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

আমাদের বাণী

জামালপুরে পিতা হত্যা মামলার রায়ে একমাত্র আসামি পুত্র মোঃ শাহিনূর রহমান শাহীনকে আমৃত্যু যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। এছাড়া তাকে ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দেওয়া হয়েছে। ৩ অক্টোবর দুপুরে জামালপুরের সিনিয়র দায়রা জর্জ মোঃ জুলফিকার আলী খাঁন এ রায় ঘোষণা করেন।জামালপুরে পিতা হত্যার দায়ে পুত্রের আমৃত্যু যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

সুমন আদিত্য,জামালপুর প্রতিনিধিঃ জামালপুরে পিতা হত্যা মামলার রায়ে একমাত্র আসামি পুত্র মোঃ শাহিনূর রহমান শাহীনকে আমৃত্যু যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। এছাড়া তাকে ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দেওয়া হয়েছে। ৩ অক্টোবর দুপুরে জামালপুরের সিনিয়র দায়রা জর্জ মোঃ জুলফিকার আলী খাঁন এ রায় ঘোষণা করেন।

৪ অক্টোবর(সোমবার)মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০১৭ সালের ২৪ জুলাই বিকেলে পারিবারিক কলহের জের ধরে জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জ উপজেলার খড়মা খাঁনপাড়া এলাকার দিনমজুর আবু সাঈদকে কোদাল দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে তার একমাত্র ছেলে শাহীন। নিহতের মেয়ে কালনী আক্তার বাদী হয়ে শাহীনূর রহমান শাহীন ও তার স্ত্রী হালিমা বেগমকে আসামি করে ঘটনার পরের দিন ২৫ জুলাই দেওয়ানগঞ্জ থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।

পরবর্তীতে পুলিশি তদন্তে অভিযোগের সত্যতা না পাওয়ায় আসামি হালিমা বেগম মামলা থেকে অব্যাহতি পান। এরপর ২০১৭ সালের ১৭ নভেম্বর আসামি শাহীনকে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন তদন্ত কর্মকর্তা দেওয়ানগঞ্জ থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মোঃ সাইদুর রহমান। মামলাটি বিচারিক প্রক্রিয়ায় ২৫ জন সাক্ষীর মধ্যে ১৬ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে ৩ অক্টোবর দুপুরে রায় ঘোষণা করেন বিচারক। রায় ঘোষণার পর দণ্ড পাওয়া আসামি শাহীনূর রহমান শাহীনকে জেলা কারাগারে পাঠানো হয়।

মামলাটির রাষ্ট্রপক্ষ সমর্থন করেন সরকারি কৌসুলী (পিপি) নির্মল কান্তি ভদ্র এবং আসামি পক্ষে ছিলেন আইনজীবী মোঃ তাজুল ইসলাম।

৪ অক্টোবর(সোমবার)মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০১৭ সালের ২৪ জুলাই বিকেলে পারিবারিক কলহের জের ধরে জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জ উপজেলার খড়মা খাঁনপাড়া এলাকার দিনমজুর আবু সাঈদকে কোদাল দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে তার একমাত্র ছেলে শাহীন। নিহতের মেয়ে কালনী আক্তার বাদী হয়ে শাহীনূর রহমান শাহীন ও তার স্ত্রী হালিমা বেগমকে আসামি করে ঘটনার পরের দিন ২৫ জুলাই দেওয়ানগঞ্জ থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।

পরবর্তীতে পুলিশি তদন্তে অভিযোগের সত্যতা না পাওয়ায় আসামি হালিমা বেগম মামলা থেকে অব্যাহতি পান। এরপর ২০১৭ সালের ১৭ নভেম্বর আসামি শাহীনকে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন তদন্ত কর্মকর্তা দেওয়ানগঞ্জ থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মোঃ সাইদুর রহমান। মামলাটি বিচারিক প্রক্রিয়ায় ২৫ জন সাক্ষীর মধ্যে ১৬ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে ৩ অক্টোবর দুপুরে রায় ঘোষণা করেন বিচারক। রায় ঘোষণার পর দণ্ড পাওয়া আসামি শাহীনূর রহমান শাহীনকে জেলা কারাগারে পাঠানো হয়।

মামলাটির রাষ্ট্রপক্ষ সমর্থন করেন সরকারি কৌসুলী (পিপি) নির্মল কান্তি ভদ্র এবং আসামি পক্ষে ছিলেন আইনজীবী মোঃ তাজুল ইসলাম।

Be the first to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published.