সাহিত্যে নোবেল প্রাপ্তি, প্রত্যাখান ও প্রত্যাহার বিতর্কের তালিকায় যেসব সাহিত্যিকরা

জেমস জয়েসকে বলা হয় লেখকদের লেখক। তিনি ট্রিনকোয়ান লেকচারে প্রথম বলেন, সাহিত্য কি খেলাধুলা যে প্রতিযোগিতা হয়, এরপর ট্রফি তুলে দেওয়া হবে বিজয়ীর হাতে? এই পুরস্কার তুলে দেওয়ার সংস্কৃতিও উচ্চমন্য ও হীনমন্যকুলের জন্ম দেয়। যাকে বলে এলিটিজম।

তিনি নোবেল পুরস্কার পাননি। পাননি লিও তলস্তয়, জোসেফ কনরাড বা হেনরি জেমস, মার্সেল প্রুস্ত, পল ভ্যালেরি, মিলান কুন্ডেরাসহ অসংখ্য সাহিত্যিক। আবার এমন অনেকে পেয়েছেন নোবেল যাদের এখন আর কেউ চেনেই না।হেনরিক শিয়েঙ্কেভিচ, রুদলফ ইউকেন, এলভিন্দ জনসন, জয়েস হ্যারিহননি।

নোবেল সাহিত্য পুরস্কার প্রত্যাখ্যান করেছিলেন জ্যাঁ পল সার্ত্রে অন্যজন বরিস পাস্তের্নাক। আর বব ডিলানও প্রথমে নিতে চাননি। বেকায়দায় পড়েছিলেন নোবেল কমিটি। পরে অবশ্য বব ডিলান পুরস্কারটা নেন।

লকডাউনের পর ভক্সওয়াগন চালু করেছে ইউরোপের বড় কারখানাটি ≣ [১] মুক্তিযুদ্ধে পুলিশের গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকা ছড়িয়ে দিতে গড়ে তোলা হয়েছে ‘বাংলাদেশ পুলিশ মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর’ ≣ সেনাবাহিনীর পেনশন সেবা সহজতর হলো

১৯৬৪ সালের ১৪ অক্টোবর সার্ত্রে নোবেল কমিটির কাছে এক চিঠিতে লেখেন,আমি আজই জানতে পেরেছি, কোনো কোনো সূত্র অনুসারে আমি এ বছর সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেতে পারি। শুধু ১৯৬৪ সালে নয়, এর পরে কোনো সময়েই এই সম্মান আমার কাঙ্খিত নয়।

গতবছর সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন অস্ট্রিয়ান লেখক পিটার হ্যান্ড। পিটার হ্যান্ডকে নব্বই দশকে বসনিয়া যুদ্ধে সার্বদের সমর্থন দিয়েছিলেন। ২০০৬ সালে পিটার হ্যান্ডকে সার্বিয়ার নৃশংসতার বিষয়টি অস্বীকার করেছিলেন এবং সার্বিয়ার ভাগ্যকে ইহুদিদের সঙ্গে তুলনা করেছিলেন।

১৯২০ সালে সাহিত্যে নোবেল পেয়েছিলেন ন্যুট হামসুন। ২৫ বছর পর আডলফ হিটলারের মৃত্যুতে শোকবার্তা লিখেছিলেন, “হিটলার ছিলেন মানবজাতির যোদ্ধা। পরে তার পুরস্কার প্রত্যাহার করে নেয় নোবেল কমিটি। সূত্র : পলিটিকো

Be the first to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published.