প্রধান শিক্ষক আব্দুর রশিদের বিরুদ্ধে বিদ্যালয় সংস্কারের জন্য বরাদ্দকৃত টাকা নয় ছয় সহ নানান অনিয়মের অভিযোগ 

১০ নং চরডুবাইন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।

ফরিদপুর সদরপুরের ১০ ঢেউখা ইউনিয়নের নং চরডুবাইল প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবদুল রশিদের বিরুদ্ধে বিদ্যালয় সংস্কার অনুমোদন ও স্বীকৃতির জন্য বরাদ্দকৃত শিক্ষা উপকরণ -খেলনা সহ পুরাতন শহিদ মিনারইট আত্মসা অভিযোগ।

(১১ আগষ্ট আগস্ট) উপজেলা শিক্ষা শিক্ষক কাউন্সিলর স্কুলের অভিভাবক এলাবাসীর ছাত্র ছাত্রীর জমি দাতা ও অভিভাবক আব্দুল হান্নান হাওলাদার বর্ণিত অভিজাগ করা হয়।

অভিযাঙ্গে সংবাদে জানা গেছে, চরাঞ্চলের ১০ নং চরডুবাইল প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বিদ্যালয় প্রস্থাপিত পুরাতন শহিদ মিনার ভেঙ্গে তার সমস্তটাই ও শিক্ষা উপকরণ নিজের বাড়িতে নিয়া রাখিয়াছে। ইহা স্থলে মেরামতের জন্য ২,০০০/- (দুই লক্ষ) টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। প্রধান শিক্ষক সদস্য কিছু কাজ করেছে দল আত্মসাত করেছে। যা সরজমিনে অভিযোগকারী বলে সত্যতা পাওয়া যাবে।

এছাড়াও স্থানীয় স্থানীয় বিগত স্থানীয় সংখ্যার প্রাক-প্রাথমিক সম্প্রদায়ের বরাদ্দ টাকা আত্মসাৎ, বিগত সম্পত্তি উপবৃত্তি টাকা আত্মসাৎ এবং অনিয়মিত উপস্থিত সহ অনিয়ম দুর্নীতির অভিযোগ পাওয়া গেছে।

অভিযোগের বিষয়ে গত বৃহস্পতিবার (১০আগস্ট) চরডুবাইকে অভিনবেক প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সংবাদ সংগ্রহে স্থানীয় শিক্ষকের দুই জন সহ শিক্ষক প্রধান শিক্ষককে উপস্থিত হতে পারে। দেওয়া হয়েছে তাহীন। আমার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা দেখেছেন।
অভিযোগের আংশিক সত্যতার কথা বলে সদরপুর উপজেলা শিক্ষাবিদ আব্দুল মালেক জানান, আমরা অভিযোগের বিষয়ে শিশু স্কুলের প্রধান ও অভিযাত্রীকে নিয়ে পরীক্ষার্থী হামলা চালায়। সেখানে প্রধান শিক্ষক শহিদ মিনার কিছু ইট তার বাড়িতে শিকার করেছেন এবং আমরা তাকে মৌখিকভাবে সর্তক করেছি। তবে অভিযোগকারী এর আগেও প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে বেশ কিছু অভিযোগ করেছেন কিন্তু আমরা তার সত্যতা পাইনি।
তিনি আরো বলেন, অভিযোগকারী অত্র অভিযোগের অভিযোগ, কিন্তু সিন্ধান্ত মোতাবেক স্নাতক পাশ ছাড়া কেউ হতে পারে না প্রাথমিক বিদ্যালয়ের তাই তার ব্যক্তিগত রাগ ক্ষোভ শিশুর প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে।
এই কেন্দ্রকে কেন্দ্র করে স্থানীয় জনগণ বিক্ষুব্ধ তারা এই দূর্নীতিগ্রস্ত প্রধান শিক্ষকের অপসারণের দাবি করেন।

Be the first to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published.